ঈসা (আ.)-এর মৃত্যুতেই ইসলামের জীবন

শাহ্‌ মুস্তাফিজুর রহমান | জামা'তের বিভিন্ন বুজুর্গ ব্যক্তিবর্গের লিখিত পুস্তকাবলী

হযরত ঈসা নাসেরী (আ.) কে ইংরেজ তথা খ্রিষ্টানরা খােদার পুত্র খােদারূপে উপাসনা করে । তাদের ত্রিত্ববাদের অন্যতম সেই ‘খােদার’ পুনরাগমনের প্রতীক্ষায় তাদের সঙ্গে বহু মুসলমানও তাকিয়ে আছে শূণ্যে- আকাশের দিকে তবে, তারা সবাই হতাশ হবে। কারণ, সব খ্রিষ্টান ও ইংরেজদের সেই ‘খােদার মৃত্যু প্রমাণ করে কাশ্মীরে তাঁর কবর দেখিয়ে দিয়েছেন হযরত মির্যা গােলাম আহমদ কাদিয়ানী (আ.)। ফলে, এ সম্পর্কে আল- কুরআনে বর্ণিত সত্য প্রমাণিত হয়েছে , এবং মহানবী (সা.)-এর সেই শক্তিশালী ভবিষ্যদ্বাণী পূর্ণ হয়েছে যাতে বলা হয়েছে যে, তাঁর (সা.) উম্মতের প্রতিশ্রুত মসীহ ও মাহ্দী (আ.) হবেন ক্রুশভঙ্গকারী।
ইহুদীদের বিশ্বাস: যীশুকে তারা ক্রুশে লটকিয়ে বধ করেছে । অতএব সে অভিশপ্ত ; 

খ্রিষ্টানদের বিশ্বাস: ক্রুশে অভিশপ্ত মৃত্যুবরণ করলেও যীশু ৩ (তিন) দিন পর আবার জীবিত হয়ে তাঁর পিতার কাছে উঠে গেছেন;

বহু মুসলমানের বিশ্বাস: ক্রুশে লটকাবার পুর্বেই যীশুকে আকাশে উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। 

এসব অলীক বিশ্বাসগুলােই ক্রুশীয় বিশ্বাস। এগুলােকে মিথ্যা ও জাল প্রমাণ করার নামই ক্রুশ ভঙ্গ করা এবং তা সম্ভব তখনই যখন প্রমাণিত হয় যে, ঈসা (আ.) বা যীশুর স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। এই বিষয়টির তাৎপর্য নিয়ে এই প্রবন্ধে সংক্ষেপে আলােচনা করেছেন জনাব শাহ্ মুস্তাফিজুর রহমান।

গুগল বই গুগল প্লে ডাউনলোড