আপত্তি: মির্যা সাহেব এমন নবুওতের দাবি করেছেন যা প্রকাশ্য কুফরি।
উত্তর: আসতাগফিরুল্লাহ্, ডাহা মিথ্যা অপবাদ। তিনি কখনও শরীয়তবাহক, স্বাধীন ও স্বয়ংসম্পূর্ণ নবুওতের দাবি করেন নি বরং তিনি সেই দাসত্বের নবুওত লাভ করার দাবি করেছেন যা পবিত্র কুরআনের সূরা নিসার ৭০ নম্বর আয়াতে বর্ণিত হয়েছে। পাঠকদের অবগতির জন্য একথাও জানা আবশ্যক, মহানবী(সা.) তাঁর উম্মতের সংশোধনের জন্য ঈসা নবীউল্লাহর আগমন বার্তা সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে গেছেন (মুসলিম, ইবনে মাজা দ্রষ্টব্য)। হযরত মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী(আ.) ইহুদী নবী ঈসা(আ.)-এর মৃত্যু পবিত্র কুরআন থেকে প্রমাণ করত: আল্লাহ্র আদেশে নিজেকে রূপক অর্থে সেই ঈসা নবীউল্লাহ্ হিসেবে দাবি করেছেন। এ ধরনের নবুওতের কথা স্বয়ং রসূলুল্লাহ্(সা.) বলে গেছেন। তাই মহানবী(সা.)-এর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মোল্লা-মৌলভীদের যাবতীয় ফতোয়া পরিত্যাজ্য।
অন্যান্য উত্তর
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রসূল (সা.)-কে হেলাল এবং নিজেকে বদর আখ্যা দিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন, তার সিংহাসন সবার ওপরে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নিজেকে দরুদ শরীফের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করেছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন ইয়ালাস খোদাতা’লার নাম
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের উপর অন্য ভাষায় ইলহাম হল কেন?
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেছেন, মাহদীর মাধ্যমে মহানবী (সা.) এর দ্বিতীয় আগমন হবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নতুন নবুয়্যত, ধর্ম, কিবলা, নামায এবং কুরআন বানিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের কথা- একটি নতুন বাহন আবিষ্কার হবে যা আগুন দ্বারা চলবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেন, কুরআনে তাঁর নাম ইবনে মরিয়ম রাখা হয়েছে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রেশমী লুঙ্গি পরিধান করেছিলেন যা হারাম