আপত্তি : মসীহ্ (আ.) আসলে তাকে লাঞ্ছিত করা হবে… কুরআন ও হাদীসে এমন কথা আছে
উত্তর: পবিত্র কুরআনে স্পষ্ট বলা আছে,
“এরপর আমি একের পর এক রসূল প্রত্যাদিষ্ট করে পাঠিয়েছি। যখনই কোনো উম্মতের কাছে তাঁর রসুল আগমণ করেছেন, তখনই তারা তাকে মিথ্যাবাদী বলে প্রত্যাখ্যান করেছে” (সূরা মোমেনূন: ৪৫)
অতএব প্রতিশ্রুত ঈসা নবীউল্লাহর ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হবার কথা নয়। আল্লাহ্ তা’লা এ নিয়মে কোন ব্যতিক্রম বর্ণনা করেন নি। এরপর সূরা ইয়াসীনের ৩১ আয়াত দেখুন, আল্লাহ্ তালা বলছেন,
“বান্দাদের জন্য আক্ষেপ! তাদের কাছে এমন কোন রসূলই আগমন করে নি যার প্রতি তারা ঠাট্টা-বিদ্রুপ না করেছে” (সূরা ইয়াসিন: ৩১) আরও দেখুন,
“এমনিভাবে, তাদের পূর্ববর্তীদের কাছে যখনই কোনো রসূল আগমন করেছে, তারা বলেছে, যাদুকর, না হয় উন্মাদ” (সূরা যারিয়াত: ৫৩)।
নবীদের ঘোর বিরোধিতার অমোঘ ঘোষণা পবিত্র কুরআনে স্পষ্ট দেয়া থাকলেও এবং আল্লামা আব্দুল মজিদ-এর এসব আয়াত জানা থাকা সত্ত্বেও মির্যা সাহেবের কথাগুলোকে তিনি মনগড়া কথা বলে চালিয়ে দিতে চেয়েছেন।
অন্যান্য উত্তর
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রসূল (সা.)-কে হেলাল এবং নিজেকে বদর আখ্যা দিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন, তার সিংহাসন সবার ওপরে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নিজেকে দরুদ শরীফের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করেছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন ইয়ালাস খোদাতা’লার নাম
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের উপর অন্য ভাষায় ইলহাম হল কেন?
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেছেন, মাহদীর মাধ্যমে মহানবী (সা.) এর দ্বিতীয় আগমন হবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নতুন নবুয়্যত, ধর্ম, কিবলা, নামায এবং কুরআন বানিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের কথা- একটি নতুন বাহন আবিষ্কার হবে যা আগুন দ্বারা চলবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেন, কুরআনে তাঁর নাম ইবনে মরিয়ম রাখা হয়েছে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রেশমী লুঙ্গি পরিধান করেছিলেন যা হারাম