কাফের আখ্যাদানকারীদের প্রতি হযরত ইমাম মাহদী (আ.)-এর জবাব
আমি মহাসম্মানিত আল্লাহর নামে শপথ করে বলছি আমি কাফের নই। “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ” হলো আমার বিশ্বাস আর “লা-কির রসূলাল্লাহে ওয়া খাতামান নবীঈন” হলো হযরত মুহাম্মদ (সা.) সম্বন্ধে আমার ঈমান। আল্লাহ তা’লার যত পবিত্র নাম আছে, কুরআন শরীফে যত অক্ষর আছে, খোদা তা’লা দৃষ্টিতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর যত গুণাগুণ আছে আমি ততবারই কসম খেয়ে আমার এই বক্তব্য দিচ্ছি। আমার কোন বিশ্বাস আল্লাহ ও রসূলের শিক্ষা-পরিপন্থী নয়। আর যে এমনটা মনে করে এটা তার নিজের বোঝার ভূল। যে ব্যক্তি এরপরও আমাকে কাফের বলে মনে করে আর কাফের আখ্যায়িত করা থেকে বিরত হয় না, সে নিশ্চিতভাবে জেনে নিক, মরার পর তাকে প্রশ্ন করা হবে। আমি মহাসম্মানিত আল্লাহর নামে কসম খেয়ে বলছি, আল্লাহ ও রসূলের প্রতি আমি এত অগাধ বিশ্বাস রাখি যে, এ যুগের সমস্ত ঈমানকে যদি দাড়িপাল্লার একটি পাল্লায় রাখা হয় আর আমার ঈমানটি যদি অপর পাল্লায় রাখা হয় তাহলে আল্লাহর অনুগ্রহে আমার এই পাল্লাটিই বেশী ভারী হবে।
অন্যান্য উত্তর
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রসূল (সা.)-কে হেলাল এবং নিজেকে বদর আখ্যা দিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন, তার সিংহাসন সবার ওপরে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নিজেকে দরুদ শরীফের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করেছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন ইয়ালাস খোদাতা’লার নাম
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের উপর অন্য ভাষায় ইলহাম হল কেন?
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেছেন, মাহদীর মাধ্যমে মহানবী (সা.) এর দ্বিতীয় আগমন হবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নতুন নবুয়্যত, ধর্ম, কিবলা, নামায এবং কুরআন বানিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের কথা- একটি নতুন বাহন আবিষ্কার হবে যা আগুন দ্বারা চলবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেন, কুরআনে তাঁর নাম ইবনে মরিয়ম রাখা হয়েছে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রেশমী লুঙ্গি পরিধান করেছিলেন যা হারাম