হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর দৃষ্টিতে ‘খাতামান নবীঈন’ হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা (সা.)
হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর দৃষ্টিতে ‘খাতামান নবীঈন’ হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা (সা.):
আমি সবসময় বড় আশ্চর্যের দৃষ্টিতে দেখি, এ আরবী নবী যাঁর নাম মুহাম্মদ (তাঁর উপর হাজার হাজার দুরূদ ও সালাম), তিনি কত উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন নবী! তাঁর সুউচ্চ মাকামের সীমা কল্পনা করা যায় না, তাঁর পবিত্র প্রভাব অনুমান করা মানবের সাধ্যের বাইরে। বড়ই দু:খের বিষয়, যেভাবে তাঁকে মূল্যায়ন করা উচিত সেভাবে তাঁর মর্যাদা কে মূল্যায়ন করা হয় নি। আল্লাহর একত্ববাদের বিশ্বাস পৃথিবীতে যার বিলুপ্ত ঘটেছিল তিনিই সেই অনন্য বীর যিনি তা পৃথিবীতে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করেন। তিনি আল্লাহ তা’লার সাথে পরম ভালবাসা গড়ে তোলেন আর সৃষ্টির সহানুভূতিতে তাঁর প্রাণ সবচেয়ে বেশি উদ্বেলিত হয়। তাই যিনি তাঁর হৃদয়ের রহস্য জানতেন সেই খোদা তা’লা তাঁকে সকল নবী আর পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সবার উপরে শ্রেষ্ঠত্ব প্রদান করেন আর তাঁর সব আশা-আকাঙ্খাকে তাঁর জীবদ্দশাতেই পূর্ণ করে দেন।” (হাকীকাতুল ওহী, পৃ:১১৫-১১৬)
অন্যান্য উত্তর
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রসূল (সা.)-কে হেলাল এবং নিজেকে বদর আখ্যা দিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন, তার সিংহাসন সবার ওপরে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নিজেকে দরুদ শরীফের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করেছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন ইয়ালাস খোদাতা’লার নাম
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের উপর অন্য ভাষায় ইলহাম হল কেন?
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেছেন, মাহদীর মাধ্যমে মহানবী (সা.) এর দ্বিতীয় আগমন হবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নতুন নবুয়্যত, ধর্ম, কিবলা, নামায এবং কুরআন বানিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের কথা- একটি নতুন বাহন আবিষ্কার হবে যা আগুন দ্বারা চলবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেন, কুরআনে তাঁর নাম ইবনে মরিয়ম রাখা হয়েছে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রেশমী লুঙ্গি পরিধান করেছিলেন যা হারাম