আপত্তি: হযরত মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী(আ.) মুসলমানদেরকে কাফের বলেছেন ও অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছেন
উত্তর: আমাদের চ্যালেঞ্জ, এটিও এক জঘন্য অপবাদ! লা’নাতুল্লাহে আলাল কাযেবীন।
হযরত মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী কখনও মুসলমানদের কাফের বলেন নি বরং মুসলমানদের সপক্ষে ইসলাম-বিদ্বেষীদের সাথে সারা জীবন কলমের জিহাদ করেছেন। তবে রসূলুল্লাহ(সা.)-এর সতর্কবাণী অমান্য করে যেসব আলেম-উলামা মুসলমানদেরই একাংশকে কাফের বলার ধৃষ্টতা দেখিয়েছে তাদেরকে তিনি রসূলুল্লাহ(সা.) প্রদত্ত কুফরী ফতোয়া শুনিয়ে দিয়েছেন মাত্র। (হকীকাতুল ওহী এবং তাঁর অন্যান্য গ্রন্থ দ্রষ্টব্য)
মহানবী(সা.) সতর্ক করে বলেছেন, ‘যে মুহূর্তে একজন মুসলমান তার অপর মুসলমান ভাইকে কাফের বলে আখ্যা দেয় তখন নির্ঘাত এটি এই দু’জনের একজনের ওপর অবশ্যই বর্তায়।’ (মুসলিম শরীফ, কিতাবুল ঈমান দ্রষ্টব্য)
অন্যান্য উত্তর
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রসূল (সা.)-কে হেলাল এবং নিজেকে বদর আখ্যা দিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন, তার সিংহাসন সবার ওপরে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নিজেকে দরুদ শরীফের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করেছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন ইয়ালাস খোদাতা’লার নাম
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের উপর অন্য ভাষায় ইলহাম হল কেন?
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেছেন, মাহদীর মাধ্যমে মহানবী (সা.) এর দ্বিতীয় আগমন হবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নতুন নবুয়্যত, ধর্ম, কিবলা, নামায এবং কুরআন বানিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের কথা- একটি নতুন বাহন আবিষ্কার হবে যা আগুন দ্বারা চলবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেন, কুরআনে তাঁর নাম ইবনে মরিয়ম রাখা হয়েছে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রেশমী লুঙ্গি পরিধান করেছিলেন যা হারাম