আপত্তি: নফল হজের চেয়ে কাদিয়ানে যাওয়ার সওয়াব বেশি
আপত্তি: মানুষ নফল হজ্জ করার জন্য যায়। কিন্তু এখানে (কাদিয়ানে) সওয়াব বেশি। গাফেল ও উদাসীন থাকলে ক্ষতি। কেননা, ধারাটা আসমানী আর হুকুমটা খোদায়ী। (রূহানী খাযায়েন ৫/৩৫২)
উত্তর: এখানে কি মক্কার ফরয হজ্জ পালন করতে ঘুণাক্ষরেও না করেছেন? কক্ষনো না। বরং ইস্তেখারা করার জন্য কাদিয়ানে এসে দোয়া করার জন্য বিশেষ একজন অতিথিকে আমন্ত্রন জানানো হয়েছে। আর বলা হয়েছে, যাদের জন্য হজ্জ ফরয হয় নি তারাও অনেক সময় আদেশটির সম্মান রক্ষার্থে নফল হজ্জ করতে চলে যায়। আপনি যুগের ইমাম ও প্রত্যাদিষ্ট মহাপুরুষের আগমনবার্তা পেয়ে তার সত্যাসত্য যাচাইয়ের জন্য কি একটু কষ্ট করে ইস্তেখারা করবেন না? কাদিয়ানে এসে আমার কাছে থেকে ইস্তেখারা করলে আমিও আপনাকে সত্য জানিয়ে দেন। অতএব এ বাক্যে প্রত্যাদিষ্ট মহাপুরুষকে মান্য করার গুরুত্ব বোঝানো হয়েছে, ফরয হজ্জকে খাটো করা হয় নি। হজ্জ প্রসঙ্গে হযরত মির্যা সাহেবের শিক্ষাটি আবার পড়ে নিন। হযরত মসীহ্ মাওউদ(আ.) বলেন, “যার জন্য হজ্জ ফরজ হয়েছে আর এই হজ্জ পালনে কোন প্রতিবন্ধকতা নেই সে যেন হজ্জ করে।” (রূহানী খাযায়েন ১৯শ খণ্ড, পৃষ্ঠা-১৫)
অন্যান্য উত্তর
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রসূল (সা.)-কে হেলাল এবং নিজেকে বদর আখ্যা দিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন, তার সিংহাসন সবার ওপরে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নিজেকে দরুদ শরীফের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করেছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন ইয়ালাস খোদাতা’লার নাম
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের উপর অন্য ভাষায় ইলহাম হল কেন?
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেছেন, মাহদীর মাধ্যমে মহানবী (সা.) এর দ্বিতীয় আগমন হবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নতুন নবুয়্যত, ধর্ম, কিবলা, নামায এবং কুরআন বানিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের কথা- একটি নতুন বাহন আবিষ্কার হবে যা আগুন দ্বারা চলবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেন, কুরআনে তাঁর নাম ইবনে মরিয়ম রাখা হয়েছে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রেশমী লুঙ্গি পরিধান করেছিলেন যা হারাম