আপত্তি: আল্লাহ্ নিজের ওয়াদা মত কাদিয়ানে অবতীর্ণ হবেন
আপত্তি: একবার আমার প্রতি ইলহাম হল, আল্লাহ্ নিজের ওয়াদা মত কাদিয়ানে অবতীর্ণ হবেন (তাযকেরাহ পৃ: ৩৫৮, ৪র্থ এডিসন চতুর্থ)
উত্তর: কাদিয়ানে আল্লাহ অবতরণ করবেন- এতে আপত্তির কী আছে? যেখানে আল্লাহর প্রত্যাদিষ্ট মহাপুরুষ আগমন করেন সেখানে তো আল্লাহ নাযিল হবেনই হবেন। বরং এটা না হলে আপত্তি হত, এ কেমন প্রত্যাদিষ্ট ব্যক্তি যার কাছে আল্লাহ নাযিল হন না? আল্লাহর নাযিল হবার অর্থ ঐশী নিদর্শনাবলির প্রকাশ এবং তার প্রত্যাদিষ্টের পক্ষে ঐশী সমর্থন। মুসলিম শরীফের কিতাবুল ফিতানের হাদীসে একথা স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, শেষ যুগে আগমনকারী মসীহর প্রতি আল্লাহ ইলহাম ও ওহী করবেন। অর্থাৎ সত্য মসীহ ও মাহদী আল্লাহর নিদর্শন ও ওহীপ্রাপ্ত হবেন। একথাই আলোচ্য ইলহামে আরেকভাবে বর্ণিত হয়েছে। শুধু প্রতিশ্রুত মসীহর বেলায় কেন, সাধারণ মুসলমানদের কাছেও আল্লাহ প্রতি রাতের শেষ প্রহরে নাযিল হন বলে সহীহ হাদীসে উল্লেখ আছে (বুখারী শরীফ)। সাধারণ বান্দাদের কাছে প্রতিরাতে আল্লাহর অবতরণ যদি আপত্তির কারণ না হয়ে থাকে তাহলে, প্রতিশ্রুত মসীহ ও মাহদীর বিষয়ে আপত্তি কেন?
অন্যান্য উত্তর
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রসূল (সা.)-কে হেলাল এবং নিজেকে বদর আখ্যা দিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন, তার সিংহাসন সবার ওপরে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নিজেকে দরুদ শরীফের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করেছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেব লিখেছেন ইয়ালাস খোদাতা’লার নাম
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের উপর অন্য ভাষায় ইলহাম হল কেন?
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেছেন, মাহদীর মাধ্যমে মহানবী (সা.) এর দ্বিতীয় আগমন হবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব নতুন নবুয়্যত, ধর্ম, কিবলা, নামায এবং কুরআন বানিয়েছেন
- আপত্তি: মির্যা সাহেবের কথা- একটি নতুন বাহন আবিষ্কার হবে যা আগুন দ্বারা চলবে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব বলেন, কুরআনে তাঁর নাম ইবনে মরিয়ম রাখা হয়েছে
- আপত্তি: মির্যা সাহেব রেশমী লুঙ্গি পরিধান করেছিলেন যা হারাম